Publish News, Views, Consciences, Etc.
Power to Edit/Add/Improve any Post !
Visit MCB Policy
🙂 Citizen Journalism :)

Your Published/Moderated Post :
সাদা পোশাকে স্বস্তি
গরমে স্বস্তিদায়ক পোশাক হিসেবে সাদার কোনো বিকল্প নেই। সাদা পোশাক পরলে ঘামের ছিদ্র বন্ধ হয়ে যাওয়ার শংকা থাকে না। তারা চর্ম, এলার্জি এবং উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত রোগীদের সবসময় সাদা পোশাক পরা উচিত। সাদা পোশাককে মস্তিষ্ক, হৃৎপিণ্ড ও চর্মের সংরক্ষকও বলা চলে। ফ্যাশন হাউস বিবিয়ানার লিপি খন্দকার বলেন, রোদটা সাদা পোশাকে প্রতিফলিত হয়। এজন্য গরমে সাদা রঙটাই সবার জন্য প্রহণযোগ্য। উত্তপ্ত আবহাওয়ায় হালকা রঙ এবং কম অলংকৃত পোশাক এনে দেয় প্রশান্তি। সাদার শুভ্রতা শুধু আপনাকেই নয়, মানসিকভাবে শান্তি এনে দেয় অন্যদেরও। শুধু সালোয়ার-কামিজেই নয়, শাড়ি, স্কার্ট, টপস সবক্ষেত্রেই সাদার জয়জয়কার। সাদা রঙটির ওপরই নকশাগুলো সুন্দর ফুটে উঠে বিভিন্ন অলংকরণে। শুভ্রতা এবং স্নিগ্ধতা তো আছেই। কেমন হবে পোশাক পোশাক হিসেবে সাদা রঙ শুধু তাপ শোষণ থেকেই বিরত রাখে না; বরং চোখের জন্যও এনে দেয় অন্যরকম স্বস্তি। এ সময় তাই মেয়েদের পোশাকের ক্ষেত্রে সাদা শাড়ি, ফতুয়া কিংবা সালোয়ার-কামিজ অনেক বেশি জনপ্রিয়। কাপড়ের ধরন হিসেবে সাদা সুতি কাপড় অনেক বেশি জনপ্রিয়তা পায়। তবে বৈচিত্র্য আনতে সুতির পাশাপাশি শিফন, কটন কোটা কিংবা টাঙ্গাইলের সুতির শাড়িও বেছে নিতে পারেন। কামিজের সঙ্গে চুড়িদারের চেয়ে সালোয়ারই গরমে বেশি আরামদায়ক। যারা শাড়ি পরতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন, তাদের কাছে এ গরমে সাদা সুতির পাশাপাশি সিল্ক, জর্জেট, লেস ইত্যাদি শাড়িও কম জনপ্রিয় নয়। কোথায় পাবেন গজ কাপড়ের বড় মার্কেটগুলোর মধ্যে আছে নিউমার্কেট, গাউছিয়া, চাঁদনীচক, ইসলামপুর ও মৌচাক। গজ কাপড় কেনার ক্ষেত্রে বহরটা জেনে নিতে হবে। এমব্রয়ডারি করা সুতি কাপড়, লেইস লাগানো সুতি কাপড়, চিকেন কাপড়, নানা রকম প্রিন্টেড কাপড় দিয়েও তৈরি করিয়ে নিতে পারেন পোশাকটি। ডিজাইনভেদে এমব্রয়ডারি করা সুতি কাপড় ৩০০ থেকে ১ হাজার টাকা, লেসসহ সুতি কাপড় ২৫০ থেকে ৫০০ টাকা, চিকেন কাপড় ৬৮০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা।
টক মাংস তৈরির রেসিপি
তীব্র গরমের কারণে বেশিরভাগ খাবারই মুখে রোচে না আমাদের। তাই মাঝে মাঝে স্বাদ বদল করার জন্য খাবার তৈরিতে ভিন্নতা আনা প্রয়োজন। তেমনই একটি রেসিপি টক মাংস-
উপকরণ : আচার তৈরি জলপাই টুকরো আধা কেজি, তেল পৌনে এক কাপ, পাঁচফোড়ন ২ চা চামচ, আদা বাটা ১ চা চামচ, রসুন বাটা ও মরিচ গুঁড়ো ২ চা চামচ করে, কালজিরা আধা চা চামচ, চিনি কোয়ার্টার কাপ।
মাংস রান্নার জন্য : গরুর মাংস ১ কেজি, তেল আধা কাপ, আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ বাটা তিন ভাগের এক ভাগ কাপ, হলুদ ও মরিচ গুঁড়ো ২ চা চামচ করে, জিরা গুঁড়ো ১ চা চামচ, লবণ স্বাদমতো।
প্রণালি : জলপাই ২ টুকরো করুন। সামান্য হলুদ ও মরিচ মাখিয়ে ২ থেকে ৩ ঘণ্টা রোদে রাখুন। তেলে পাঁচফোড়ন দিন। বাটা ও গুঁড়ো মসলা, কালজিরা ও ১ চা চামচ লবণ দিয়ে মসলা কষান। জলপাই দিন। ৮ থেকে ১০ মিনিট পরে জলপাই সেদ্ধ হলে চিনি দিয়ে নেড়ে নামান। গরম আচার বোতলে ভরে রাখুন।
মাংস রান্নার এক সপ্তাহ আগে আচার তৈরি করে রাখবেন। মাংস ছোট টুকরো করুন। মাংসে তেল, লবণ, সব মসলা ও সেদ্ধ হওয়ার জন্য পানি দিয়ে চুলায় দিন। ঢেকে মৃদু আঁচে রান্না করুন। পানি সম্পূর্ণ শুকিয়ে মাংস ভাজা ভাজা হলে সব আচার ঢেলে দিন।
বলিউড সেলিব্রিটিরা যে ৪ পথে আরও বড়লোক হচ্ছেন
বলিউড সেলিব্রিটিদের অগাধ সম্পত্তি শুধুমাত্র সিনেমা থেকে টাকা রোজগার করেই হয় না, ঠিক সময়ে ঠিক জায়গায় ইনভেস্ট করেই এঁরা বাড়িয়ে চলেন টাকার পরিমাণ। এঁরা কোথায় ইনভেস্ট করেন, জেনে রাখুন।
বলিউড তারকাদের বিপুল সম্পত্তির পিছনে রয়েছে তাঁদের ইনভেস্টমেন্ট। যে টাকা তাঁরা সিনেমায় অভিনয় করে, ব্র্যান্ড এন্ডর্স করে অর্জন করেন সেগুলিকেও আবার ঠিক জায়গায় ইনভেস্টও করেন। তাই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ে তাদের সম্পত্তি। জেনে নিন কোথায় কোথায় ইনভেস্ট করেন তাঁরা—
১) রিয়েল এস্টেটে ইনভেস্ট করা এদেশের একটি বহুদিনের ট্রেন্ড। বাড়ি বা জমি কিনে রাখতে পারলেই ভবিষ্যতে তার দাম বাড়বে এবং তখন সেটি বিক্রি করে বহু টাকা পাওয়া যাবে, এই ধারণাটি খুব চেনা। বলিউড তারকাদের অনেকেই একাধিক বাড়ি বা ফ্ল্যাট কিনে রেখেছেন।
২) ট্যাক্স-ফ্রি বন্ডে ইনভেস্ট করা শুধু বলিউড সেলিব্রিটি নয়, টেলিজগতের তারকাদেরও অভ্যাস। এই বন্ডগুলি কয়েকটি সরকারি সংস্থা বাজারে এনেছে। এর থেকে যে রিটার্নটি পাওয়া যাবে তা সম্পূর্ণভাবে করমুক্ত। আমির খান, অক্ষয় কুমার, করিনা কপূর এবং করিশ্মা কপূর ইনভেস্ট করেছেন ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ফিনান্স কর্পোরেষশনের ট্যাক্স-ফ্রি বন্ডে।
৩) এই মুহূর্তে ভারতে স্বাধীন ব্যবসার জোয়ার এসেছে। নতুন কোনও কোম্পানি যার বাজারে উন্নতি করার প্রভূত সম্ভাবনা রয়েছে, সেখানে টাকা ঢালাও কিন্তু বলিউডের ইনভেস্টমেন্ট ট্রেন্ড। অনেকে সরাসরি টাকা না দিয়ে অ্যাড ফর ইকুয়িটি ডিল করেন। অর্থাৎ তারকা বিজ্ঞাপন মারফত সেই কোম্পানিকে এন্ডর্স করবেন কোনও পারিশ্রমিক ছাড়া। বদলে কোম্পানি তার ইকুয়িটির একটি অংশ সেই তারকাকে দেবেন। যেমন জন অ্যাব্রাহাম বহু নতুন ব্যবসায় টাকা দিয়েছেন, করিনা কপূর ইনভেস্ট করেছেন একটি বেবিকেয়ার পোর্টালে আবার সলমন খান অ্যাড ফর ইকুয়িটি ডিল করেছেন যাত্রা ডট কমের সঙ্গে।
৪) বলিউড তারকাদের মধ্যে অনেকেরই নিজেদের প্রোডাকশন হাউজ রয়েছে। সিনেমায় অভিনয়ের পাশাপাশি ব্যবসা করা বহুদিন ধরেই বলিউডে চলছে। এর সবচেয়ে বড় সুবিধে হল মুনাফার সবটাই নিজের। কেউ কেউ ছবি প্রযোজনায় নেমে পড়েছেন, যেমন আমির খান বা এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানি খুলেছেন শাহরুখ খানের মতো যা সিনেমা ছাড়াও আরও অনেক কিছু করে। কেউ আবার রেস্তোরাঁ, স্পা, ফিটনেস স্টুডিও বা লাইফস্টাইল স্টোর খুলেছেন।
কিন্তু একটা বিষয় সব সময় মাথায় রাখবেন, এঁরা ফিনান্সিয়াল কনসালটেন্ট ছাড়া একটি পদক্ষেপও করেননি। অর্থাৎ এই লেখা পড়ে এগুলির কোনও কিছুতে ঝাঁপিয়ে পড়বেন না। ওঁদের জন্য যেটা ভাল, সেটা আপনার জন্য ভাল নাও হতে পারে। তাই সব সময় কোনও ভাল ফিনান্সিয়াল অ্যানালিস্ট বা পোর্টফোলিও ম্যানেজারের সঙ্গে কথা বলে তবেই ইনভেস্ট করবেন।
বাদাম চাষে কৃষকদের প্রশিক্ষণ দিল প্রাণ
”বন্দর এলাকায় শোকের ছাঁয়া” | যমুনা গ্যাস লিঃ – জেবি গ্র“ফের চেয়ারম্যান জোবায়ের’র জানাযা ও দাফন সম্পন্ন
প্রবাদ আছে-সব মৃত্যু যেন মৃত্যু নহে,কিছু মানুষের মৃত্যু যেমন দেশ-সমাজ ও জাতিকে চির কন্দনে শোকের সাগরেও ভাসিয়ে দেয়। তেমনি একজন মহৎ ব্যক্তির মৃত্যুতে পুরো বন্দর নগরীকেই কাঁদিয়ে চির বিদায় নিলেন মধ্যম হালিশহরস্থ ৩৮নং ওয়ার্ডের ১নং স্ইাট এলাকার নিবাসী , যমুনা গ্যাস লিঃ ও জেবি গ্র“ফের চেয়ারম্যান এবং মধ্যম হালিশহর কলতান সংঘের সভাপতি মরহুম আলহাজ্ব মোঃজোবায়ের ।
২৭এপ্রিল বুধবার বাদে যোহর(১.৩০মিঃ) কলতান সংঘের সংলগ্ন ঈদগাহ মাঠে হালিশহর বন্দর,পতেঙ্গা-ইপিজেড এলাকার হাজার হাজার জনতার অংশ গ্রহনের মধ্যে দিয়ে খতিব মাওলানা বেলাল উদ্দিন নোমানীর ইমামুতিতে মরহুমের জানাযার নামাজ ও পরে ১নং স্ইাট নতুন জামে মসজিদ সংলগ্ন কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয় । এসময় মরহুমের দুই পুত্র সহ ভাই,আত্মীয়-স্বজন,গুনাগ্রহী এবং মহল্লার লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
বিভিন্ন মহলের শোক অব্যাহত ঃ
মরহুম জোবায়ের’র মৃত্যুতে জেবি গ্র“ফের এম.ডি-মোঃ বেলায়েত হোসেন,এস.এ গ্র“ফের পরিচালক-শাহাবুদ্দিন আলম,লায়ন্স জেলার ভাইস গর্ভনর এম.মনজুরুল আলম,এছাক গ্র“ফের এম.ডি-হাজ্বী মোঃ ইউনুছ,চট্রগ্রাম-১১এর সাংসদ আলহাজ্ব এম.এ.লতিফ,সাবেক বানিজ্য মন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী,পানি সম্পদ মন্ত্রী ও জাপা(এরশাদ)ভাইস চেয়ারম্যান -আনিসুল ইসলাম মাহমুদ,সাবেক সিটি মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী,এম.মনজুরুল আলম মনজু,নগর আঃলীগ যুগ্ন সম্পাদক-খুরশেদ আলম সুজন,কামরুল হাসান বুলৃু ,বন্দর থানা বি.এনপির সভাপতি আলহাজ্ব এম.এ আজিজ, আঃলীগ সভাপতি নুরুল আলম,আব্দুল মাবুদ স্মৃতির সভাপতি শাহাজাদা আলম, কলতান সংঘের সহ-সভাপতি মোঃ নোমান, সাঃ সম্পাদক-মোঃ কামাল উদ্দিন,শাহিন,আবুল কালাম,মুক্ত বিহঙ্গের-রহমত উল্লাহ,৩৮নং ওয়ার্ড আঃ লীগ সভাপতি-মোহাম্মদ হাসান,সাঃ সম্পাদক-হাজ্বী হাছান, বি.এনপির সভাপতি হাজ্বী হানিফ সওদাগর,মোঃ জাহেদুল ইসলাম (জাহিদ) ,৩৯নং ওয়ার্ডের হালিশহর ক্লাবের সভাপতি হোসেন বাবলা সহ ৩৭,৩৬,৪০,৪১নং ওয়ার্ডের গাউছিয়া কমিটি,রাহে ভান্ডার তরুণ পরিষদ,জাসাস,কর্ণফুলি ক্রিকেট একাডেমী,বেগম জান উচ্চ বিদ্যালয়,চার মহল্লা সমাজ উন্নয়ন কমিটি, কোরবানী আলী শাহ মাজার কমিটি,ঈসান মিস্ত্রি হাট দোকান মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ গভীর শোক এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন ।
আগত লোকজনার সবাই বলছিলেন , জোবায়েরের মৃত্যুতে বন্দর এলাকার এক মহৎমান ব্যক্তিকে হারালো,যা আর পুরোন হবার নহে । আমরা সকলেই তাঁ বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।
উল্লেখ্য যে,তিনি গত ২৫এপ্রিল হৃদ ক্রিয়া বন্ধ হয়ে দিল্লির একটি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।